
কোর্টনি ফ্রাঙ্কসের জন্য বিষয়টি অর্থের নয়। বরঞ্চ তার মনে হয়েছে, বিদ্যমান এমপ্লয়মেন্ট ইন্স্যুরেন্স (ইআই) সিস্টেমটি তার ও অন্য নতুন মায়েদের ক্ষেত্রে অন্যায্য।
বিষয়টি নিয়ে সরকারের বিরুদ্ধে সোশ্যাল সিকিউরিটি ট্রাইব্যুনালে আইনী লড়াই করছেন ফ্রাঙ্কস। তার যুক্তি, কর্মীদের ইআই বেনিফিটের যোগ্য হতে সহায়তা করেছে মহামারি সংক্রান্ত যে আইন, একইসঙ্গে তা নতুন মা হওয়া অনেকেরই পুরো মেয়াদের মাতৃত্ব ও প্রিতৃত্বকালীন ছুটি প্রাপ্তি কঠিন করে তুলেছে।
ফ্রাঙ্কসের আশা ছিল, আইনের ভাষা যে অতিরিক্ত অস্পষ্ট ট্রাইব্যুনাল সেটি স্বীকার করবে এবং এটি সঠিকভাবে প্রযোগযোগ্য নয়।
নতুন ও সম্ভাব্য মায়েদের পক্ষ থেকে ইআই বেনিফিট নিয়ে এটা দ্বিতীয় উদ্যোগ, মহামারি না এলে অনেকেই যা পেতেন। কিন্তু ফ্রাঙ্কসকে কঠোর লড়াইয়ের মধ্য দিয়ে যেতে হচ্ছে। ট্রাইব্যুনাল তার বিরুদ্ধে রুল জারি করে বলেছে, একই ধরনের দুটি রুলিংয়ে আইনের মধ্যে তাদের হাত বেঁধে দেওয়া হয়েছে।
মামলার আর্জিতে ফ্রাঙ্কস লিখেছেন, এর কোনো মানে হয় না। গর্ভবতী নারী হওয়ার কারণে আমি শাস্তি পেতে পারি না।
ইআইয়ের যোগ্য হতে হলে একজন কর্মীকে ন্যুনতম ৬০০ ঘণ্টা কাজ করতে হয়। কিন্তু মহামারির মধ্যে অনেক কর্মী কাজ খোয়ানোয় ফেডারেল সরকার কর্মঘণ্টা ৪২০ এ নামিয়ে আনে।