
অন্টারিওতে নতুন ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্তের সংখ্যা বর্তমানে ১ হাজার ৮১ জন। যুক্তরাজ্য, দক্ষিণ আফ্রিকা ও ব্রাজিলে সনাক্ত হওয়া ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্তও রয়েছে এর মধ্যে। সূত্র জানায়, এপ্রিলের মধ্যেই প্রদেশে দৈনিক সংক্রমণ ৮ হাজারে পৌঁছে যেতে পারে। ব্যাপক মাত্রায় এ সংক্রমণ ঘটবে মূলত নতুন ভ্যারিয়েন্টের কারণে। এ অবস্থায় করোনাভাইরাসের নতুন ভ্যারিয়েন্টের বিস্তার ঠেকাতে আবার বন্ধ করা হতে পারে অন্টারিওর স্কুল। এমনটাই মনে করছেন ইউনিভার্সিটি অব টরন্টোর ডালা লানা স্কুল অব পাবলিক হেলথের রোগতত্ত্ববিদ ড. কলিন ফার্নেস। এ তথ্য প্রকাশের পরদিন শুক্রবার ড. কলিন ফার্নেস বলেন, ইউরোপের অভিজ্ঞতা থেকে বলা যায়, যে ধরনের নিয়ন্ত্রণমূলক ব্যবস্থা আমরা নিচ্ছি নতুন ভ্যারিয়েন্টের বিস্তার রোধে তা কার্যকর। আমাদের শুধু দরকার এগুলো আরেকটু জোরদার করা। আমার মনে হয়, নতুন ভ্যারিয়েন্টের সংক্রমণ ব্যাপকমাত্রায় বেড়ে গেলে তা রোধের উপায় হিসেবে স্কুলগুলো বন্ধ রাখা গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হতে পারে। আমার বিশ^াস এপ্রিলের মাঝামাঝি নাগাদ স্কুলগুলো বন্ধ করতে হতে পারে।
অন্টারিওর কোভিড-১৯ সায়েন্স অ্যাডভাইজরি টেবিল বৃহস্পতিবার নতুন উপাত্ত প্রকাশ করেছে। করোনাভাইরাসের নতুন ভ্যারিয়েন্ট সংক্রমণের তৃতীয় ঢেউ ডেকে আনতে পারে বলে মন্তব্য করা হয়েছে তাতে।
অন্টারিওর কোভিড-১৯ সায়েন্স অ্যাডভাইজরি টেবিলের কো-চেয়ার ড. অ্যাডেলস্টেইন ব্রাউন বলেন, সংক্রমণ হার নিয়ন্ত্রণে আমাদের সামর্থের ওপরই নির্ভর করছে আমরা স্বাভাবিকতায় ফিরতে পারব নাকি তৃতীয় ঢেউ মোকাবেলা করতে হবে আমাদের।