
আবাসিক স্কুল সম্পর্কে ফেডারেল সরকারের কাছে থাকা আরও তথ্য ন্যাশনাল সেন্টার ফর ট্রুথ অ্যান্ড রিকন্সিলিয়েশনকে দেবে অটোয়া। কানাডার আদিবাসী বিষয়ক মন্ত্রী মার্ক মিলার বৃহস্পতিবার এ ঘোষণা দেন।
সরকারের তরফ থেকে বলা হয়েছে, উইনিপেগভিত্তিক সেন্টারকে কীভাবে ও কখন ঐতিহাসিক এসব দলিল হস্তান্তর করা হবে এ সংক্রান্ত চুক্তিতে সে বিষয়ে বিস্তাইরত বলা আছে। সেন্টার এরপর এসব দলিলে আবাসিক স্কুল ব্যবস্থার ভুক্তভোগীদের প্রবেশাধিকার দেবে। সে সঙ্গে এগুলো সংরক্ষণেরও উদ্যোগ নেবে।
সরকারের কাছে থাকা দলিল প্রকাশ ভুক্তভোগীদের কোনো ধরনের সহায়তা করতে পারে কিনা তা পর্যালোচনা দেখা হচ্ছে বলে মিলার গত মাসে ঘোষণা দেওয়ার পর চুক্তিটি সম্পাদিত হলো।
সেন্টারের নির্বাহী পরিচালক স্টেফানি স্কট বলেন, এসব নথি হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের অর্থায়নে চার্চ পরিচালিত আবাসিক স্কুল ব্যবস্থার ব্যবস্থাপনা কিভাবে হতো এবং ভুক্তভোগীদের অভিজ্ঞতার একটি সার্বিক চিত্র পাওয়া যাবে। এসব স্কুলে যেসব আাদিবাসী শিশু আর বাড়িতে ফেরেনি তাদেরকে স্মরণ করার ও সম্মান দেখানোর একটা সুযোগ করে দেবে এসব নথি।
ফেডারেল সরকারের জিম্মায় থাকা আবাসিক স্কুল সম্পর্কিত নর্থি প্রকাশ করার দাবি দীর্ঘদিন ধরেই জানিয়ে আসছেন ভুক্তভোগী ও আদিবাসী নেতারা। যদিও তা পুরোপুরি প্রকাশে অস্বীকৃতি জানিয়ে আসছিল ফেডারেল সরকার। এক্ষেত্রে আইনগত বাধ্যবাধকতার কথা বচলে আসছিলো তারা।
স্কট বলেন, অনেক সত্য প্রকাশেল এখনও বাকি। তাই বাড়তি নথি আমাদের হাতে এলে কামলুপসের মতো কমিউনিটি আরও তথ্য ও তথ্যে প্রবেশাধিকার পারে।
পেলিকান লেক ইন্ডিয়ান রেসিডেন্সিয়াল স্কুলের সাবেক শিক্ষার্থী ও সেন্টারের সারভাইভর সার্কেলের সদস্য গারনেট অ্যাঞ্জকোনেব বলেন, ইতিহাসকে স্বীকার করে নেওয়ার জন্য এসব দলিল হস্তান্তর করাটা গুরুত্বপূর্ণ। দেশের সামনে এগিয়ে যাওয়ার জন্যও এটা জরুরি। খবর: দ্য কানাডিয়ান প্রেস।
আবাসিক স্কুল সম্পর্কে ফেডারেল সরকারের কাছে থাকা আরও তথ্য ন্যাশনাল সেন্টার ফর ট্রুথ অ্যান্ড রিকন্সিলিয়েশনকে দেবে অটোয়া। কানাডার আদিবাসী বিষয়ক মন্ত্রী মার্ক মিলার বৃহস্পতিবার এ ঘোষণা দেন
আবাসিক স্কুল সম্পর্কে আরও তথ্য দেবে অটোয়া
গোলাম মোস্তফা
আবাসিক স্কুল সম্পর্কে ফেডারেল সরকারের কাছে থাকা আরও তথ্য ন্যাশনাল সেন্টার ফর ট্রুথ অ্যান্ড রিকন্সিলিয়েশনকে দেবে অটোয়া। কানাডার আদিবাসী বিষয়ক মন্ত্রী মার্ক মিলার বৃহস্পতিবার এ ঘোষণা দেন।
সরকারের তরফ থেকে বলা হয়েছে, উইনিপেগভিত্তিক সেন্টারকে কীভাবে ও কখন ঐতিহাসিক এসব দলিল হস্তান্তর করা হবে এ সংক্রান্ত চুক্তিতে সে বিষয়ে বিস্তাইরত বলা আছে। সেন্টার এরপর এসব দলিলে আবাসিক স্কুল ব্যবস্থার ভুক্তভোগীদের প্রবেশাধিকার দেবে। সে সঙ্গে এগুলো সংরক্ষণেরও উদ্যোগ নেবে।
সরকারের কাছে থাকা দলিল প্রকাশ ভুক্তভোগীদের কোনো ধরনের সহায়তা করতে পারে কিনা তা পর্যালোচনা দেখা হচ্ছে বলে মিলার গত মাসে ঘোষণা দেওয়ার পর চুক্তিটি সম্পাদিত হলো।
সেন্টারের নির্বাহী পরিচালক স্টেফানি স্কট বলেন, এসব নথি হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের অর্থায়নে চার্চ পরিচালিত আবাসিক স্কুল ব্যবস্থার ব্যবস্থাপনা কিভাবে হতো এবং ভুক্তভোগীদের অভিজ্ঞতার একটি সার্বিক চিত্র পাওয়া যাবে। এসব স্কুলে যেসব আাদিবাসী শিশু আর বাড়িতে ফেরেনি তাদেরকে স্মরণ করার ও সম্মান দেখানোর একটা সুযোগ করে দেবে এসব নথি।
ফেডারেল সরকারের জিম্মায় থাকা আবাসিক স্কুল সম্পর্কিত নর্থি প্রকাশ করার দাবি দীর্ঘদিন ধরেই জানিয়ে আসছেন ভুক্তভোগী ও আদিবাসী নেতারা। যদিও তা পুরোপুরি প্রকাশে অস্বীকৃতি জানিয়ে আসছিল ফেডারেল সরকার। এক্ষেত্রে আইনগত বাধ্যবাধকতার কথা বচলে আসছিলো তারা।
স্কট বলেন, অনেক সত্য প্রকাশেল এখনও বাকি। তাই বাড়তি নথি আমাদের হাতে এলে কামলুপসের মতো কমিউনিটি আরও তথ্য ও তথ্যে প্রবেশাধিকার পারে।
পেলিকান লেক ইন্ডিয়ান রেসিডেন্সিয়াল স্কুলের সাবেক শিক্ষার্থী ও সেন্টারের সারভাইভর সার্কেলের সদস্য গারনেট অ্যাঞ্জকোনেব বলেন, ইতিহাসকে স্বীকার করে নেওয়ার জন্য এসব দলিল হস্তান্তর করাটা গুরুত্বপূর্ণ। দেশের সামনে এগিয়ে যাওয়ার জন্যও এটা জরুরি। খবর: দ্য কানাডিয়ান প্রেস।