
যারা দ্বিতীয় ডোজ ভ্যাক্সিন নিয়ে পুরোপুরি ভ্যাক্সিনেটেড হয়েছেন তারা একে অপরের সাথে একত্রিত হওয়ার ক্ষেত্রে এখন আর বাধা থাকার কথা নয়। বিশেষ করে তাদের পরিবারের সকল সদস্য যদি দুই ডোজ ভ্যাক্সিন নিয়ে থাকেন তবে সেই সব পরিবার একে অপরের সাথে একত্রিত এবং মিলিত হতে পারেন।
এই ক্ষেত্রে সরকারের নীতিমালাগুলি হয়ত ধীরে ধীরে বাস্তবের মুখ দেখা শুরু করবে। এখনই এই নীতিমালা গুলি আশা করা হয়ত একটু বেশি উচ্চাকাঙ্খী চিন্তা হবে। টরন্টোতে মাত্র ২০শতাংশ পপুলেশন পুরোপুরি ভ্যাক্সিনের আওতায় এসেছে। ৭৫ শতাংশ ভ্যাক্সিনের প্রথম ডোজের আওতায় এসেছে। অর্থাৎ ৭৫ শতাংশ আংশিকভাবে ভ্যাক্সিনেটেড।
একটা বিষয় ভাবনার কারন,আর তা হচ্ছে, পুরোপুরি ভ্যাক্সিনেটেড ব্যক্তি ভাইরাসের বাহন হিসাবে এখনো কার্যকর। তাই যে পুরোপুরি ভ্যাক্সিনেটেড তাকেও মাস্ক পরতে হয় অন্যের safety নিশ্চিত করার জন্য। যে পুরোপুরি ভ্যাক্সিনেটেড হন নি তার জন্য পুরোপুরি ভ্যাক্সিনেটেড একজন ব্যক্তি এখনো হুমকি।
এখনো বলা যায় অনেক পথ পাড়ি দেওয়া বাকী আছে। ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ জনসংখ্যা পুরোপুরি ভ্যাক্সিনেটেড হলে তখন হয়ত সব স্বাভাবিক হয়ে আসবে।
সময় সময় সরকারের আরোপিত নির্দেশনা গুলি তাই মেনে চলা জরুরী।
টরন্টো, কানাডা