
জনমতে বিভ্রান্তি ও বিভক্তি তৈরি অথবা স্বাস্থ্যকর বিতর্কে হস্তক্ষেপের উদ্দেশে ভুল তথ্য ছড়ানো বা বিদেশি প্রভাবিত প্রচারণার জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকে ব্যবহার করা হচ্ছে।
কানাডার নির্বাচনী ব্যবস্থা যথেষ্ট শক্তিশালী হওয়ার পরও বিদেশি হস্তক্ষেপ দেশের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলে, রাজনৈতিক ব্যবস্থা, মানবাধিকার ও বাক স্বাধীনতা এবং চূড়ান্ত বিচারে এর সার্বভৌমত্বের বিশ্বাসযোগ্যতা ও সততাকে হুমকিতে ফেলে দিতে পারে বলে সতর্ক করেছে দ্য কানাডিয়ান সিকিউরিটি ইন্টেলিজেন্স সার্ভিস (সিএসআইএস)।
একই সঙ্গে কানাডার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রীয় মদদপুষ্ট বিদেশি হস্তক্ষেপ বাড়ছে বলে মন্তব্য করেছে সংস্থাটি।প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো কয়েক সপ্তাহের মধ্যে কানাডিয়ানদের নতুন নির্বাচনের বার্তা দিতে পারেন, এমন সংবাদের মধ্যেই এই সতর্কতা উচ্চারণ করল গোয়েন্দা সংস্থাটি।
সিএসআইএসের প্রতিবেদন বলছে, কানাডার জনগণ ও ভোটাররা বিদেশি হস্তক্ষেপের লক্ষ্যে পরিণত হতে পারেন। কারণ, তাদেরকে সবচেয়ে নাজুক লক্ষ্যবস্তু হিসেবে মনে করা হয়। বিশেষ করে নির্বাচন বিদেশিদের ভুল তথ্য প্রচার ও প্রচারণার সুযোগ করে দেয়।