
বাংলাদেশর স্বাধীনতার পর একটাই সাহিত্য আন্দোলন কিংবা সাহিত্য বিস্ফোরণ হয়ে ছিলো আর গদ্য লেখা নিয়ে ছিলাম।বাকি তিনজনই কবি।আজকের সুপরিচিত কবি খুরশীদ আনোয়ার,আজকের সফল সাংবাদিক ও কবি কাজী রফিক এবং বয়সে সবার ছোট আজকের চট্টগ্রামে ‘স্পাক জেনারেশান’ নামে। কেঁপে উঠে ছিলো তখনকার বৃদ্ধ নড়বড়ে সাহিত্য সমাজ।চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের যত দেয়াল শহর জুড়ে সারা দেয়ালে কালো আলকাতরা দিয়ে মগজ কাঁপানো সব শ্লোগানে ছেয়ে গিয়েছিলো। কনো সাহিত্য আন্দোলনের এমন জোয়ার আজো আর হয়নি।
ঘটনা ঘটিয়ে ছিলো ছয়জন তরুণ কবি আর লেখক। মূল মগজ সন্তান ছিলো এই আন্দোলনের আজকের স্বনামধন্য কবি স্বপন দত্তের,তাকে সার্বিক সহায়তা দিয়ে ছিলেন লেখক তখনকার দৈনিক আন্দোলন পত্রিকার সম্পাদক হেনা ইসলাম,আমি যত গ্রাফিক কবি ও স্বনামধন্য এনজিও ব্যক্তিত্ব শিশির দ্ত্ত। পরে আরো অনেক স্বনামধন্য কবি গদ্যকার স্পাক জেনারেশানে যুক্ত হয়ে ছিলেন।
তখনকার শক্তিশালী ক্ষমতাধর নানা মহলের অনেক বাঁধা ঠেকাতে পারেনি সম্ভবত চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবে জমজমাট উদ্বোধন অনুষ্ঠান হয়ে ছিলো।প্রকাশিত হয়ে ছিলো ৬জনের মুখাবয়ব প্রচ্ছদে দিয়ে সংকলন। যা আজ এক ইতিহাস।কবি স্বপন দত্ত এই সাহিত্য আন্দোলন নিয়ে দীর্ঘ সব লেখা লিখেছেন এবং গবেষণারত। স্পার্ক জেনারেশানের প্রথম সংকলনের প্রচ্ছদের ছয়জনের মধ্যে পাঁচটি কালের বিবর্তে বৃদ্ধ হয়ে গেছে হয়নি একজন হেনা ইসলাম যেহেতু তিনি অকালেই মৃত।
স্কারবোরো, অন্টারিও, কানাডা