
গত রবিবার সন্ধায় টরন্টোর বিশিষ্ট লেখিকা তাসরীনা শিখার “বেলা শেষের ডায়েরী” বইটির প্রকাশনা উদযাপন অনুষ্ঠানে লেখিকার (মামী) অটোগ্রাফ সহ বইটি ক্রয় করি। হার্ড কপি বইয়ের আমি একজন সিরিয়াস প্রমোটার। মামীর অনুষ্ঠানটি চমৎকার ছিমছাম গোছানো ছিল।
এই শহরের অসাধারণ উপস্হাপিকা অজন্তা চৌধুরী যখন আমাকে মন্চে ডাকেন ঠিক কী বলবো বুঝে উঠতে পারছিলাম না, মামী সম্পর্কে, তাঁর লেখা নিয়ে কথা বলা আমার জন্য একটু কঠিনই ছিল। অনেক গুণী সাহিত্যিক ও লেখকদের কথা শুনতেই বেশী মনযোগী ছিলাম। আমি সকলকে বলবো বইটি কিনবেন, ডিজিটাল যুগেও হার্ড কপি কিনুন, পাড়া মহল্লা বাড়ীতে বাড়ীতে লাইব্রেরী গড়ে তুলুন।
পুনশ্চঃ গতকাল সন্ধায় হাঁটতে বের হয়ে টরন্টোর একটি লাইব্রেরীতে ঢুঁ দেই। টরন্টো পাবলিক লাইব্রেরীর কর্মকর্তাদের বললাম, বেশী বেশী পাঠক যাতে সশরীরে লাইব্রেরীতে আসেন তার জন্য তোমাদের কর্মসুচী কিছু আছে কি? তারা আমাকে নানান পদক্ষেপের কথা বললেন। করোনা পরবর্তী ডিজিটাল যুগেও রাত ন টা অবধি কিছু পাঠক সেখানে ছিল দেখে খুব ভাল লাগল। শরীর মন ভাল রাখতে বই পড়তে সকলেরই কিছুটা সময় সশরীরে একান্তে লাইব্রেরীতে কাটানো উচিত বলে মনে করি।
আবারো অভিনন্দন লেখিকা তাসরীনা শিখাকে।
ছবি কৃতজ্ঞতাঃ মনির বাবু ভাই ও ফারহানা শান্তা