16.1 C
Toronto
শনিবার, এপ্রিল ১৯, ২০২৫

নাগরিকদের টিকার আওতায় আনতে জোর গুরুত্বারোপ কানাডা সরকারের

নাগরিকদের টিকার আওতায় আনতে জোর গুরুত্বারোপ কানাডা সরকারের - the Bengali Times

কানাডায় আনুষ্ঠানিকভাবে টিকাদান কর্মসূচি শুরু হয় গত ১৪ ডিসেম্বর। এরপরও করোনা নিয়ন্ত্রণে অনেক ক্ষেত্রেই হিমশিম খেতে হচ্ছে নীতিনির্ধারকদের। সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে ভ্যাকসিনের পাশাপাশি সামাজিক দূরত্ব ও মাস্ক ব্যবহারের কোনো বিকল্প নেই। কানাডার প্রধান চারটি প্রদেশ অন্টারিও, বৃটিশ কলম্বিয়া, আলবার্টা এবং কুইবেকে নাটকীয়ভাবে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। লোকসংখ্যার দিক থেকে কানাডার বৃহত্তম প্রদেশ অন্টারিওতে প্রতিদিনই প্রচুর সংখ্যক করোনা আক্রান্ত রোগীর খবর পাওয়া যাচ্ছে। অন্যদিকে কানাডার ক্যুইবেকে আক্রান্তের সংখ্যা সর্বোচ্চ। ব্রিটিশ কলম্বিয়াতে করোনা মহামারির দ্বিতীয় পর্যায়ে আক্রান্তের সংখ্যা প্রতিদিনই বাড়ছে। সামাজিক দূরত্ব, স্বাস্থ্যবিধি, সরকার কর্তৃক বিভিন্ন বিধিনিষেধ দেয়া সত্ত্বেও সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। আলবার্টায় ক্রমবর্ধমান হারে করোনা বৃদ্ধি পাওয়ায় হাসপাতাল ও নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্রগুলোতে চাপ পড়ছে।

- Advertisement -

ওদিকে, দেশটির সরকার পরিস্থিতি মোকাবিলায় দ্রুততম সময়ে কিভাবে নাগরিকদের টিকার আওতায় আনা যায় তার ওপর জোর গুরুত্বারোপ করছে। প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো জানান, জানুয়ারির মধ্যে কানাডায় এক মিলিয়ন ডোজ টিকা এসে পৌঁছাবে। প্রতিজনকে দুটি করে ৫ শত হাজার নাগরিককে জানুয়ারির মধ্যেই টিকা দেয়া যাবে বলে তিনি উল্লেখ করেন। তিনি জানান, আগামী সেপ্টেম্বরের মধ্যে দেশের প্রতিটি প্রাপ্ত বয়স্ক নাগরিকের জন্য করোনাভাইরাসের টিকা নিশ্চিত করা হবে।

কানাডায় এ পর্যন্ত ফাইজার এবং মডার্নার টিকা মিলিয়ে মোট ৪ লাখ ২৪ হাজার হাজার ৫০ ডোজ টিকা হাতে পেয়েছে। কিন্তু মঙ্গলবার পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্যে সারা দেশে মাত্র ১ লাখ ৪৮ হাজার নাগরিককে টিকা দেয়া হয়েছে।

- Advertisement -

Related Articles

Latest Articles