
কানাডার প্রথম চব্বিশ ঘন্টার বাংলা টেলিভিশন চ্যানেল এনআরবি টিভির নিয়মিত আয়োজন ‘কানাডা জার্নাল’। হিন্দু সম্প্রদায়ের সর্ববৃহৎ ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপূজা উপলক্ষে কানাডা জার্নাল আয়োজন করে তিন দিনব্যাপি বিশেষ অনুষ্ঠান ‘ শারদ আনন্দ’। সঞ্চালনা ও পরিকল্পনায় ছিলেন বিশিষ্ট লেখক ও গবেষক সুব্রত কুমার দাস। ঢাক ও কাসর বাদনে ছিলেন সুবর্ণ চৌধুরী এবং অনিন্দ্য দাস।
পরিবেশনায় ছিলেন অন্যস্বর টরন্টো, আনন্দী, উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী অব কানাডা, ধৈবত, নৃত্যকলা কেন্দ্র, বাচনিক, বাবা লোকনাথ আশ্রম, বাংলাদেশ রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী সংস্থা, বিষ্ণুপ্রিয়া, সাথী-দ্য মিউজিকাল ভয়েজার্স, সুর-বন্ধনী ও সোসাইটি অব বেঙ্গলি ইঞ্জিনিয়ার্স । পরিবেশিত হয় ব্যারিস্টার চয়নিকা দত্ত, রিয়েলটর চিত্ত দাস, মর্গেজ এজেন্ট দেবিকা ভট্রাচার্য, রিয়েলটর নিতু দত্ত, রিয়েলটর প্রণবেশ পোদ্দার, রিয়েলটর রাজীব চন্দ্র, শী নেক্সট ফ্যাশন, রিয়েলটর সুমন চক্রবর্তী ও ব্যারিস্টার সূর্য চক্রবর্তীর সৌজন্যে। এই আয়োজনে অংশ নেন টরন্টোর ১৫০জনেরও অধিক শিল্পী ও কলা-কুশলী।
এই আয়োজনটি প্রশংসিত হয় বিভিন্ন মহলে। স্পন্সর ও অংশগ্রহণকারীদের সম্মানে গত ৭ অক্টোবর শুক্রবার বাংলাদেশ-কানাডা হিন্দু মন্দিরে পুনর্মিলনীর আয়োজন করা হয়। উপস্থাপনায় ছিলেন লেখক ও সংস্কৃতিকর্মী তাসমিনা খান। সঙ্গীতে অংশ নেন সোনালী রায়, ড. মমতাজ মমতা, এবং শুভাশিস চৌধুরী। তবলায় ছিলেন অঞ্জন ঘোষ। নৃত্য পরিবেশন করেন অনুপমা সাহা। ‘কুমড়ো পটাশ’ উচ্চারণ করে ক্রিয়েটিভ বাডস-এর ক্ষুদে শিল্পীরা। সহযোগিতায় ছিলেন গৌরি দাস, অমল দেব, শিপ্রা ঘোষ, নীলিমা দত্ত, অসীম ভৌমিক, পৌনমী দেব এবং বাদল ঘোষ। ব্যবস্থাপনায় ছিলেন মাশকে জান্নাত, রেজাউল হক, হেলাল চৌধুরী, আরজু আখতার,অনন্ত ও নির্জলা প্রিয়দর্শিনী। শেষ সময় পর্যন্ত পাশে ছিলেন শিবু চৌধুরী, আহমেদ হোসেন ও বিশ্বজিৎ মিত্র। কৃতজ্ঞতা আপনাদের।