টরন্টো সিককিডস হসপিটালের সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনেও নিরাপত্তামূলক বাড়তি পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে স্কুল খুলে দেওয়ার পক্ষে মত দেওয়া হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, সমাজে স্কুলের দরজাটি সবার শেষে বন্ধ করা উচিত।
এটি খুলে দেওয়াও উচিত সবার আগে। অটোয়া জনস্বাস্থ্য বিভাগের মেডিকেল অফিসার ডা. ভেরা এচিসও এরই মধ্যে প্রদেশের সব স্কুল খুলে দেওয়ার পক্ষে মত দিয়েছেন। উল্লেখ্য, অন্টারিওর অধিকাংশ স্কুল কেন বন্ধ রাখা হয়েছে? সেগুলো খুলবেই বা কবে নাগাদ? ফোর্ড সরকারে এমন কেউ কি আছেন, যিনি এর সঠিক ও স্বচ্ছ ব্যাখ্যা দিতে পারবেন?
অনেকের কাছেই প্রশ্নগুলো তোলার খুব বেশি প্রয়োজন নেই বলে মনে হতে পারে। কিন্তু অভিভাবক, শিক্ষার্থী ও শিক্ষা খাতের কর্মীদের জন্য এটা বড় বিষয়। কারণ, হাজারো অভিভাবককে সন্তানদের বাড়িতে বসে পাঠ গ্রহণ ও নিজেদের কাজের মধ্যে একটা সমন্বয় করে চলতে হচ্ছে।
শিক্ষার্থীরাও স্কুলে বসে পাঠদান থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। আর অনলাইনে পাঠদান পরিকল্পনা তৈরিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে শিক্ষকদের।