9.7 C
Toronto
শনিবার, এপ্রিল ১৯, ২০২৫

কাকে বিয়ে করলেন সাবেক ছাত্রলীগ সভাপতি জয়

কাকে বিয়ে করলেন সাবেক ছাত্রলীগ সভাপতি জয় - the Bengali Times

ছাত্রলীগ থেকে সদ্য বিদায় নেওয়া সংগঠনটির সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় জীবনের দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করেছেন।

- Advertisement -

ছাত্রলীগ থেকে সাবেক হওয়ার তিন সপ্তাহ পর একজনকে জীবনসঙ্গী হিসেবে বেছে নিয়েছেন তিনি।

শুক্রবার বাদ আছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদে তাদের বিয়ে হয়। জয় কাকে বিয়ে করেছেন সেটি নিয়ে তার সমর্থকদের আগ্রহ কম নয়।

জয় যাকে বিয়ে করেছেন তার নাম কাকন ভূঁইয়া। বাড়ি কুমিল্লায়। তিনি ইডেন কলেজ ছাত্রী। সদ্য স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেছেন কাকন।

কাকে বিয়ে করলেন সাবেক ছাত্রলীগ সভাপতি জয় - the Bengali Times

জয়ের ছোট বোন ইনিন তাজনিন বিয়ের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, পারিবারিকভাবেই বিয়ে সম্পন্ন হয়েছে। কনে কাকন ভুঁইয়ার বাড়ি কুমিল্লাতে। তিনি ইডেন কলেজ থেকে সদ্য স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেছেন।

আকদের সময় জয়ের পরনে ছিল ঘিয়া রঙের পাঞ্জাবি, হালকা গোলাপি কটি। আর কাকনের পড়নে ছিল লেহেঙ্গা।

জয়ের বিয়ের বেশ কয়েকটি ছবি ইতোমধ্যেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। এসব ছবি শেয়ার করে অনেকেই নবদম্পতির সুখী ও সমৃদ্ধ জীবন কামনা করেছেন।

এই বিয়ের অনুষ্ঠানে জয়ের স্বজনদের পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের বর্তমান সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি মাজহারুল কবির শয়ন। সাবেক সাধারণ সম্পাদক লেখক।

গত ৬ ডিসেম্বর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছাত্রলীগের ৩০তম জাতীয় সম্মেলন হয়। এর দুই সপ্তাহ পর ২০ ডিসেম্বর নতুন কমিটির শীর্ষ নেতৃত্বের নাম ঘোষণা করা হয়।

ছাত্রলীগের গঠনতন্ত্রের ৫-এর গ ধারা অনুযায়ী বিবাহিত ব্যক্তির ছাত্রলীগের কমিটিতে স্থান পাওয়ার যেমন সুযোগ নেই। তাই দায়িত্বে থাকাবস্থায় বিয়ে করতে পারেননি জয়।
সাবেক হওয়ার পরই বিয়ের পিড়িতে বসলেন এই ছাত্রনেতা।

জয়ের বাড়ি বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলার আগরপুর ইউনিয়নে। বরিশাল জিলা স্কুলে পড়ার সময় ছাত্রলীগের রাজনীতিতে জয়ের হাতেখড়ি। উপজেলা ছাত্রলীগেও সম্পৃক্ত ছিলেন তিনি। ঢাকা কমার্স কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক শেষ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে ভর্তি হন আল নাহিয়ান খান জয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলে ছাত্রলীগের উপ-আইনবিষয়ক সম্পাদক এবং পরবর্তীকালে সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন তিনি। এরপরই ডাক পান কেন্দ্রীয় কমিটিতে। সোহাগ-জাকির কমিটিতে আইনবিষয়ক সম্পাদক পদে ছিলেন তিনি। শোভন-রাব্বানী কমিটিতে সিনিয়র সহ-সভাপতি ছিলেন। শোভন ও রব্বানীকে বাদ দেওয়ার পর জয় ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হন। এরপর তাকে পূর্ণাঙ্গ দায়িত্ব দেওয়া হয়।

সূত্র : যুগান্তর

- Advertisement -

Related Articles

Latest Articles