18.1 C
Toronto
শনিবার, এপ্রিল ১৯, ২০২৫

যে কারণে বিসিবি সভাপতি হতে পারছেন না সাকিব-মাশরাফি

যে কারণে বিসিবি সভাপতি হতে পারছেন না সাকিব-মাশরাফি - the Bengali Times

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে টানা চতুর্থ মেয়াদে সরকার গঠন করেছে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।

- Advertisement -

বৃহস্পতিবার (১১ জানুয়ারি) ঘোষিত হয়েছে নতুন সরকারের মন্ত্রীদের নাম। যেখানে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি (বিসিবি) নাজমুল হাসান পাপন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রীর দায়িত্ব পেয়েছেন।

জানা গেছে, পাপন মন্ত্রী হলেও আপাতত বিসিবির সভাপতির দায়িত্বও পালন করবেন। তবে এবারের মেয়াদের পর তিনি আর নির্বাচন করবেন না। এমনকি চলতি মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই বিসিবির দায়িত্ব ছাড়ার চেষ্টা করবেন তিনি।

এ বিষয়ে বিসিবি সভাপতি বলেন, ‘প্রথম কথা হচ্ছে বিসিবির সঙ্গে এটার কোনো সম্পর্ক নেই। আগেও আমাদের এখানে অনেক মন্ত্রী ছিলেন, যারা বিসিবি সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। বিদেশেও আছে। কিন্তু সেটা ইস্যু না। আমার আগে থেকেই ইচ্ছে ছিল, এই মেয়াদেই দায়িত্ব ছাড়ার। যেটা শেষ হবে আগামী বছর। আমি চেষ্টা করব এ বছর শেষ করা যায় কিনা।’

তবে অনেকেই বলছেন, পাপন দায়িত্ব ছাড়লে বিসিবির নতুন সভাপতি হতে পারেন মারশাফি বিন মর্তুজা ও সাকিব আল হাসানের মধ্যে কেউ একজন। কিন্তু সেটা এখনই সম্ভব না। কারণ, বিসিবি সভাপতি হতে হলে আগে তাদের বিসিবি পরিচালক অথবা জেলা ভিত্তিক ক্লাব কিংবা আঞ্চলিক ক্রিকেট সংস্থাগুলোর পরিচালনা পরিষদের সদস্য হতে হবে। ফলে এই মুহূর্তে সাকিব কিংবা মাশরাফীকে বিসিবি সভাপতি করতে হলে, নিয়ম পরিবর্তন করতে হবে। তাই বলা যায় এখনই বিসিবি সভাপতি পদে বসতে পারবেন না।

অন্যদিকে পূর্ণ মন্ত্রী হলেও, বিসিবি সভাপতি দায়িত্ব পালনে কোনো বাঁধা নেই পাপনের। কারণ, মন্ত্রিত্ব ও বিসিবির পদটি সাংঘর্ষিক নয়। তাই পাপন চাইলেই দুটি পদেই কাজ করতে পারবেন। এ ছাড়াও ২০২৫ সালে শেষ হবে বিসিবির বর্তমান কমিটির মেয়াদ।

সূত্র : বিডি২৪লাইভ

- Advertisement -

Related Articles

Latest Articles