
৯১১ সিস্টেমের কেউ অপব্যবহার করলে তাকে জরিমানার মুখে পড়তে হবে বলে জানিয়েছেন ব্র্যাম্পটনের মেয়র প্যাট্রিক ব্রাউন। কারণ, অপারেটরদের বর্ধিত কল নিয়ে হিমশিম খেতে হচ্ছে।
এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, রিজিয়ন অব পিলের ইমার্জেন্সি সার্ভিসে করা প্রায় ৪০ শতাংশ কল আদতে জরুরি নয়। এর আগে আমরা কখনোই ইমার্জেন্সি কলের এ ধরনের অপব্যবহার দেখিনি। প্রতি বছরই এটা বাড়ছে এবং ৯১১ এর ওপর ব্যাপক চাপ তৈরি হচ্ছে। এটা এমন অবস্থায় পৌঁছাচ্ছে যে, বৈধ জরুরি কলকে অপেক্ষায় রাখতে হচ্ছে। কারণ, আমাদের কাছে অবজ্ঞার কল বেশি আসছে।
সিটির কর্মকর্তারা বলেছেন, ২০২২ সাল থেকে ৯১১ কল ২৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
পিল পুলিশের প্রধান নিশান দুরাইপ্পাহ গত অক্টোবরে একজন কলারের অডিও রেকর্ডিং শেয়ার করেন। যেখানে ডিসপাচারকে ওই ব্যক্তির টেলিভিশনটি ভালো কাজ করছে না বলে জানানো হয়। কলারকে বলতে শোনা যায়, তিনি কোনো চ্যানেল দেখতে পাচ্ছেন না।
দুরাইপ্পা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স-এ এক পোস্টে বলেন, প্রত্যেকটি সেকেন্ডই যেখানে গুরুত্বপূর্ণ সেখানে ৯১১ অপারেটরদের কেবল জরুরি ঘটনাগুলোতেই মনোযোগ দেওয়া উচিত।
ব্রাউনের কণ্ঠেও এই বিবৃতির প্রতিধ্বনি শোনা যায়। তিনি বলেন, জরিমানা ধার্য্য করলে কিছু কলার এটা সত্যিই জরুরি কল কিনা সে ব্যাপারে দ্বিতীয়বার ভাববেন। ভুলভাবে ফায়ার অ্যালার্ম টানলে যেমনটা হয়।
স্কুল জোনকে উদাহরণ হিসেবে উল্লেক করেন তিনি। ব্রাউন বলেন, ‘গতি বাড়াবেন না’ লেখা অনেক সময় আচরণে কোনো পরিবর্তন আনে না। কিন্তু চালকদের স্বয়ংক্রিয়ভাবে টিকিট ইস্যুর ফটো রেডার সত্যিকার ভূমিকা রাখছে এক্ষেত্রে। আপনি যদি কারো পকেটের ওপর আঘাত করেন তাহলে দেখবেন তার আচরণ বদলাচ্ছে।
তবে এই জরিমানা আরোপের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত রিজিয়ন অব পিল কাউন্সিলের। তারাই পুলিশ সার্ভিসের দায়িত্বে রয়েছে।
This article was written by Sohely Ahmed Sweety as part of the LJI.