
চতুর্থ প্রান্তিকে কর-পরবর্তী প্রতি ডলার আয়ের বিপরীতে পরিবারগুলোর ১ দশমিক ৭৯ ডলার ঋণ রয়েছে বলে জানিয়েছে স্ট্যাটিস্টিকস কানাডা। সংস্থাটি গত ১৩ মার্চ জানায়, কর-পরবর্তী আয়ের বিপরীতে মৌসুমি সমন্বয়ের পর পরিবারগুলোর ঋণ অনুপাত টানা তৃতীয় প্রান্তিকেও হ্রাস পেয়েছে।
তৃতীয় প্রান্তিকে এটা ১৭৯ দশমিক ২ শতাংশ থাকলেও চতুর্থ প্রান্তিকে তা আরও কমে দাঁড়িয়েছে ১৭৮ দশমিক ৭ শতাংশ। কর-পরবর্তী আয়ের প্রবৃদ্ধি ক্রেডিট মার্কেট ঋণকে ছাড়িয়ে যাওয়ার ফলেই এমনটা হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। আর ঋণ বাজারে ঋণের প্রবৃদ্ধি কম হওয়ার কারণ মূলত চতুৃর্থ প্রান্তিকে মর্টগেজ গ্রহণ কমে যাওয়া।
যদিও চতুর্থ প্রান্তিকে পরিবারগুলোর ডেট সার্ভিস রেশিও সামান্যই পরিবর্তীত হয়েছে। কারণ, আয়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ঋণ পরিশোধও বেড়েছে। এমনটাই মনে করেন বিএমও ক্যাপিট্যাল মার্কেটসের অর্থনীতিবিদ শেলী কৌশিক। তিনি বলেন, ঐতিহাসিকভাবে এটা অনেক বেশি আছে এবং সামনের প্রান্তিকগুলোতে আরও বাড়বে।
চতুর্থ প্রান্তিকে পরিবারগুলো আরও বেশি সম্পদশালী হয়েছে বলেও জানিয়েছে স্ট্যাটিস্টিকস কানাডা। সংস্থাটি বলেছে, প্রান্তিকটিতে মোট পারিবারিক সম্পদ প্রায় ২ শতাংশ বেড়ে ১৬ দশমিক ৪ ট্রিলিয়ন ডলারে উন্নীত হয়েছে। আর্থিক বাজারের শক্তিশালী অবস্থা মূলত একে চালিত করেছে।
জানুয়ারিতে ভোক্তাদের দেউলিয়াত্ব বেড়ে যেতে দেখেছেন তিনি, যা তার মধ্যে এই বিশ^াস এনে দিয়েছে যে, কিছু পরিবার তাদের আর্থিক বাধ্যবাধকতাগুলো পূরণে সক্ষম নয়। তবে আরেকটি প্রান্তিক পারিবারিক নিট সম্পদ বাড়বে বলে মনে করেন সলোভিয়েভা।
This article was written by Sohely Ahmed Sweety as part of the LJI.