
এক
প্রায় ৭মাস পর আবার আমার অবাঙালি শিল্পী,কবি,আর্ট কৃটিক বন্ধুদের সাথে দেখা। জমজমাট আড্ডা,কাভিতাঁয়ে শ্রবণ হলো। বিশেষ করে আমার পরম বন্ধু আলি আদিল খান যার সাথে মাসে দুইবার দেখা না হলে অস্বস্তি লাগে।
সাত মাসে ফোনে কথা হয়েছে দেখা হয়নি। মুম্বাইয়ে শৈশব পার করা হিন্দী দেবনগরীতে লিখতে না পারায় ইংরেজী অক্ষরে হিন্দী উর্দু কবিতা লেখক এবং শিল্পী নাঈম সাচাদিনা,পাকিস্তান সরকারের কাছে বিতর্কিত স্বনামধন্য শিল্পী শহীদ রাসাম সবার সঙ্গে দেখা আড্ডা। নাঈম সাচাদিনার লেকশোর ওকভিল এলাহী বাড়িতে প্রথমে আড্ডা কবিতা শোনা শহীদ রাসামের মতবিনিময়।
তারপর ওকভিল বার্লিংটনের বর্ডারে থাই কোকোনাট রেস্টুরান্টে আলি আদিল খাওয়ালেন আট পদের অথেন্টিক থাই খাবার। কিছুটা লম্বা ড্রাইভ আমার জন্যে হলেও দারুণ এক সন্ধ্যা কাটলো।ধন্যবাদ বন্ধু আলি আদিল খান।
দুই
দেশ বরণ্য শিল্পী হাশেম খানের ২০০ ছবির ফটো ও লেখা সহ স্বাস্থবান বইয়ের মোড়ক উন্মচণ অনুষ্ঠান বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরে বড় হলে দর্শক ভর্তি জমজমাট ভাবে ৮ জুন ২০২৪ হলো। অনুষ্ঠানটির বিস্তারিত ভিজুয়াল বিবরণ শিল্পী সৈয়দ ইকবাল নিজে তৈরী করেছেন।
শিল্পী হাশেম খানের জন্মদিনে এটি তার শ্রদ্ধা সমর্পণ। বইটিতে নামী দামী সবার লেখার সঙ্গে ওনার সম্পর্কে আমার লেখা ও রেখেছেন তার চেয়ে বড় প্রাপ্তী তিনি মঞ্চে সবার সাথে আমার নামও উচ্চারণ করলেন। হাশেম খান আমার কাছে এমন একজন উজ্জ্বল আলোকিত মানুষের নাম যিনি হাতে ধরে আমাকে শিল্পজগতে দাঁড়া করিয়েছেন। বিপদে আপদে পাহাড়ের দুই হাত মেলে রক্ষা করেছেন। দীর্ঘায়ু ও সুস্থতা কামনা রইলো।
স্কারবোরো, কানাডা