
আওয়ামী সৈনিকদের সবচাইতে বড়ো গুণ হলো এরা তাদের নেত্রী আর কর্মীদের প্রতি অসম্ভব বিশ্বস্ত। তাদের সম্মান দিতে, শ্রদ্ধা করতে, অকৃত্রিম ভালবাসা দিতে জানে। পাঁচ অগাস্টের পরেও নিজ দলের প্রতি ভালোবাসা বিন্দুমাত্র কমেনি, বরং বেড়েছে। এরা আমরন মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে, স্বাধীনতার পক্ষ নিয়েই বেঁচে থাকবে। সু-শিক্ষায় দীক্ষিত করে গেছেন তাদের পিতা; হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি।
যেমন ধরো-
.
১. তাদের নেত্রী ওপার বাংলায় চলে গেলেও তার প্রতি ফলোয়ারদের ভালবাসায় বিন্দুমাত্র চিড় ধরেনি; আরও বেড়েছে।
২. জনগণের অর্থ ফেলে না রেখে তারা সিংগাপুর, আমেরিকা বা কানাডার হাউজিং সেক্টরের মতো লাভবান ব্যবসায় ইন্ভেস্ট করে গেছে।
৩. জুলাই অগাস্টে ছাত্রদের দেশবিরোধী ধ্বংসাত্মক কার্যক্রম শক্ত হাতে দমন করা মা কে মানবতার ফেরী উপাধি দিয়ে মাদার তেরেসার সম্মানে ভূষিত করেছে।
৪. বঙ্গবন্ধু কন্যা কে সর্বসম্মতিক্রমে ২০৪১ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় রাখতে চেয়েছিল; তারা এখনো সেই স্বপ্ন লালন করে আছে বুকের ভেতর।
৫. এরা নিজ দেশের ক্ষতির কথা চিন্তা না করে বন্ধু রাষ্ট্রের জন্য নিঃস্বার্থভাবে ত্যাগ স্বীকার করে গেছে।
৬. নিজ দলের প্রতিটা কর্মীকে সুন্দর ভবিষ্যৎ উপহার দিয়ে গেছে। তাদের দশ পুরুষকে আরও একশো বছর নিশ্চিন্তে থাকা-খাওয়ার সু-বন্দোবস্ত করে দিয়ে গেছে।
আমরাও তাদের মতোই অপেক্ষায় আছি তার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনে। তার বিরহে কবিগণ ভুলে গেছে কবিতা লিখতে, লেখকদের কলম থেকে কালি ঝরে না। শিল্পীরা ভুলে গেছে আঁকতে, গাইতে, নৃত্য করতে।
আমাদের বিশ্বাস সে একদিন ঠিকই ফিরে আসবে ইনশাআল্লাহ!
তাকে ফেরাতেই হবে!
প্রয়োজনে সাঁড়াশি দিয়ে..
অটোয়া, কানাডা