![সময়ের আগে কর্মক্ষেত্রে পৌঁছাতে হিমশিম খেতে হয়ে সিংহভাগ অভিবাসীকে সময়ের আগে কর্মক্ষেত্রে পৌঁছাতে হিমশিম খেতে হয়ে সিংহভাগ অভিবাসীকে](https://www.thebengalitimes.com/wp-content/uploads/2024/12/Picture2-2.jpg)
রোজালি ডি লোলোর কাছে নাবগতদের কানাডায় চাকরি পেতে সহায়তা কার তার ব্যক্তিগত বিষয়। তার বয়স যখন ১৮ বছর তখন তার বাবা এখানে চলে আসেন। এবং চাকরি খুঁজে পেতে তাকে অনেক চ্যালেঞ্জের মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে।
তিনি বলেন, এ নিয়ে আমি কিছু একটা করতে চেয়েছিলাম। এটা এমন কিছু যা আমাকে হতাশায় ফেলে দেবে না।
মন্ট্রিয়লের একটি কর্মসংস্থান সংস্থা সেন্টার জেনারেশন এমপ্লয়ে নাবগত বহু অভিবাসীকে পেশাগতভাবে সফল হওয়ার পথে নানা বাধার সম্মুখীন হতে দেখেছেন ডি লোলো। তিনি মনে করেন, কিছু কিছু ক্ষেত্রে নিয়োগদাতা ও অভিবাসীদের মধ্যে বোঝাপড়ায় ঘাটতি আছে।
তিনি বলেন, নবাগতদের প্রতি আমার আহ্বান জানাব কানাডিয়ান হয়ে উঠতে। এমনকি কানাডিয়ান হয়ে ওঠার অর্থ কী তা বোঝার সুুযোগ আসের আগেই তাদেরকে কানাডিয়ান হতে বলব।
লেজার পরিচালিত এক সমীক্ষায় দেখা যায়, অর্ধেকের বেশি অর্থাৎ ৫৬ শতাংশ অভিবাসী বলেছেন, কানাডিয়ান কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতি পাওয়া বা ক্যারিয়ারে উন্নতি করা বেশ কঠিন। সমীক্ষায় দেখা যায়, এই মনোভাব ছয় বছরের কম সময় ধরে যারা কানাডায় বসবাস করছেন, বয়সে তরুণ এবং যারা বাইপক বিশেষ করে দক্ষিণ এশিয়া বংশোদ্ভুত হিসেবে চিহ্নিত তাদের ক্ষেত্রে বিশেষভাবে সত্যি।
যোগ্যতার স্বীকৃতি পাওয়ার অপেক্ষায় রয়েছেন এমন যারা টিকে থাকার মতো চাকরি করতে বাধ্য হয়েছেন তারা স্কুল বা পেশাদার উন্নয়ন কোর্সের চেষ্টা করছেন। একই সঙ্গে তারা মাথার ওপর ছাদের ব্যবস্থা করার চেষ্টাও করছেন।
This article was written by Sohely Ahmed Sweety as part of the LJI.