-1 C
Toronto
রবিবার, মার্চ ২৩, ২০২৫

শারীরিকভাবে ঘনিষ্ঠ হতে রোজ ৫,০০০ টাকা চাইত স্ত্রী, দাবি সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারের

শারীরিকভাবে ঘনিষ্ঠ হতে রোজ ৫,০০০ টাকা চাইত স্ত্রী, দাবি সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারের - the Bengali Times
ছবি সংগৃহীত

শারীরিকভাবে ঘনিষ্ঠ হওয়ার জন্য প্রতিদিন ৫০০০ টাকা করে দাবি করছেন স্ত্রী। এমনই ভয়ঙ্কর অভিযোগ তুলে পুলিশের দ্বারস্থ হয়েছেন বেঙ্গালুরুর একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার। নিজের অভিযোগ স্বপক্ষে সোশ্যাল মিডিয়া একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন শ্রীকান্ত নামে ওই সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার।

শারীরিকভাবে ঘনিষ্ঠ হওয়ার জন্য প্রতিদিন ৫,০০০ টাকা করে দাবি করছেন স্ত্রী। এমনই অভিযোগ তুলে পুলিশের দ্বারস্থ হয়েছেন বেঙ্গালুরুর একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার। নিজের অভিযোগ স্বপক্ষে সোশ্যাল মিডিয়া একটি ভিডিয়ো পোস্ট করেছেন ওই সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার। যেখানে তাঁর স্ত্রীকে এই ধরনের দাবি করতে শোনা গিয়েছে।

- Advertisement -

বেঙ্গালুরুর সাম্পিগেল্লিতে থাকেন ওই দম্পতি। ২০২২ সালে বিয়ে হয়। যুবকের অভিযোগ, বিয়ের পর থেকেই স্ত্রীর সঙ্গে থাকা একরকম অসম্ভব হয়ে উঠছে। ওই যুবকের দাবি, পাশে থাকা দূরে থাক, সবসময় তাঁর উপরে মানসিক চাপ সৃষ্টি করতে থাকেন তাঁর স্ত্রী। এমনকী স্ত্রীর এই আচরণ এবং ব্যবহারের প্রভাব তাঁর কাজের জায়গাতেও পড়তে শুরু করে বলে অভিযোগ ওই যুবকের।

অভিযোগ, যখনই স্ত্রীর ঘনিষ্ঠ হওয়ার চেষ্টা করেন, তখনই সুইসাইড নোট লিখে আত্মহত্য়ার হুমকি দেন যুবতী। এমনকি তিনি বাড়ি থেকে কাজ করার সময় অফিসের মিটিংয়ের মাঝেই জোরে গান চালিয়ে নাচতে শুরু করতেন তাঁর স্ত্রী৷ আর এসবে সমর্থন থাকত তাঁর শ্বশুরবাড়িরও৷ তাঁর আরও দাবি, শারীরিক অত্য়াচার করে নিজের পরিবারের জন্য বাড়ি কিনতে ৬০ লক্ষ টাকা দাবি করেছেন স্ত্রী।

এখানেই শেষ হয়, স্বামীর অভিযোগ, সংসারের হাত খরচের জন্য প্রতিদিন ৫,০০০ টাকার দাবি তো আছেই। একটা সময়ের পর শ্রীকান্ত স্ত্রীকে বিবাহ বিচ্ছেদের প্রস্তাব দেন। অভিযোগ, তখন তাঁর স্ত্রী ডিভোর্স দেওয়ার জন্য ৪৫ লক্ষ টাকা দাবি করেন। টাকা না মেটালে নিজেকে আঘাত করে স্ত্রী তাঁকে ফাঁসানোরও হুমকি দিয়েছে বলে অভিযোগ ওই যুবকের। স্ত্রীর বিরুদ্ধে শারীরিক হেনস্থার অভিযোগও করেছেন যুবক।

এদিকে আত্মপক্ষ সমর্থনে স্ত্রী’র অভিযোগ, পণের জন্য তাঁকে ও তাঁর পরিবারকে হয়রানি করা হত। তরুণীর দাবি, স্বামী তাঁর বিরুদ্ধে যা অভিযোগ করেছে সব মিথ্যে এবং সাজানো। ঠিকমতো তাঁকে খেতেও দেওয়া হত না। এমনকী প্রয়োজনে বেশি ভাত রান্না করলেও গঞ্জনা শুনতে হত শ্রীকান্ত কাছ থেকে। সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে সহানুভূতি আদায় করাই তাঁর লক্ষ্য। ওই ব্যক্তি যা যা অভিযোগ করেছেন, তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। সূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস

- Advertisement -

Related Articles

Latest Articles