17.5 C
Toronto
শনিবার, এপ্রিল ১৯, ২০২৫

২৮ ডিসেম্বরের পর অ্যাপের মাধ্যমে বুস্টার ডোজ

২৮ ডিসেম্বরের পর অ্যাপের মাধ্যমে বুস্টার ডোজ - the Bengali Times

এই মুহূর্তে সুরক্ষা অ্যাপের মাধ্যমে টিকা কার্যক্রম শুরু হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। তিনি বলেছেন, ‘আইসিটি মন্ত্রণালয় ২৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় নিয়েছে। এরপর থেকে অ্যাপের মাধ্যমে বুস্টার ডোজ কার্যক্রম শুরু হবে।’

- Advertisement -

আজ রোববার দুপুরে রাজধানীর মহাখালীর বাংলাদেশ কলেজ অব ফিজিসিয়ানস অ্যান্ড সার্জন্স (বিসিপিএস) অডিটোরিয়ামে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন বুস্টার ডোজ কর্মসূচির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যমন্ত্রী এসব কথা জানান। তিনি বলেন, ‘আজ থেকে আমাদের বুস্টার ডোজ টিকা কার্যক্রম শুরু হলো। আমরা অনেক দেশের আগে টিকা কার্যক্রম শুরু করতে পেরেছি। যদিও পুরোপুরি প্রস্তুতি শেষ করতে পারিনি। তবে এখন যারা টিকা নিতে চায় তারা টিকা কার্ডের মাধ্যমে টিকা নিতে পারবেন। একই সঙ্গে স্বাভাবিক টিকা কার্যক্রমও চলমান থাকবে।’

জাহিদ মালেক বলেন, ‘আমরা বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষকে টিকা প্রদান করছি। আমরা সাধারণ জনগণ, স্কুলের শিক্ষার্থীদের টিকা দিচ্ছি। এছাড়া করোনা মোকাবিলায় সামনের সারির যোদ্ধা ডাক্তার, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী, পুলিশ, সেনাবাহিনী, সাংবাদিক সবাইকেই আমরা টিকা দিচ্ছি।’

তিনি বলেন, ‘টিকার ফলে দেশ নিরাপদে আছে। মৃত্যুর সংখ্যা এক ডিজিটেই আছে। গতকাল শনাক্ত এক শতাংশের নিচে এসেছে, যা এত জনবহুল দেশে খুবই বিরল। সবাই সহযোগিতা করে যাচ্ছে। প্রতিটি মানুষকেই প্রাপ্য টিকা দেওয়া হবে।’

মন্ত্রী বলেন, ‘বুস্টার ডোজ দেওয়ার জন্য জানুয়ারি নাগাদ আমাদের ফাইজারের টিকা লাগবে ৪৩ লাখ ডোজ। আমাদের হাতে আছে ৬০ লাখ ডোজ। সামনের মাসে আমরা ফাইজারের আরও দুই কোটি ডোজ টিকা পাবো।’

স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ‘এই মুহূর্তে আমাদের কাছে চার কোটি ৬৩ লাখ টিকা আছে এবং ডিসেম্বরের শেষ নাগাদ আমরা আরও সাড়ে ছয় কোটি টিকা পাবো। ২০২২ সালের প্রথমদিকে আমরা আরও ৯ কোটি টিকা হাতে পাবো। মার্চ নাগাদ আমাদের কাছে টিকা থাকবে ১৬ কোটি ৮৫ লাখ। এপ্রিলের মাঝে ৭০ শতাংশ মানুষকে টিকা দিতে আমাদের লাগবে ১৩ কোটি ডোজ টিকা। কিন্তু আমাদের কাছে মজুত থাকবে ১৬ কোটি ৮৫ লাখ। এতে বলা যায় আমাদের টিকার কোনো ঘাটতি হবে না।’

- Advertisement -

Related Articles

Latest Articles