
ফেডারেল নির্বাচনের প্রচারণা শুরু হয়ে গেছে ইতোমধ্যই। গ্রেটার টরন্টো এরিয়ায় (জিটিএ) লিবারেল ও কনজার্ভেটিভ পার্টির মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের আভাস পাওয়া গেছে নতুন এক জনমত সমীক্ষায়। সমীক্ষার ফলাফল বলছে, সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছেন ও এখনও নেননি এমন ভোটারদের ৩৬ শতাংশ এই মুহূর্তে নির্বাচন হলে লিবারেল পার্টিকে ভোট দেবেন বলে জানিয়েছেন। অন্যদিকে কনজার্ভেটিভ পার্টিকে ভোট দেওয়ার ইচ্ছা পোষণ করেছেন জিটিএর ৩৫ শতাংশ ভোটার। এছাড়া ১৭ শতাংশ এনডিপি, ৬ শতাংশ পিপল’স পার্টি অব কানাডা এবং ৩ শতাংশ গ্রিন পার্টিকে ভোট দিতে চান। সমীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করে দ্য ফোরাম রিসার্চ পোল।
সমীক্ষার ফলাফল বলছে, সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছেন ও এখনও নেননি এমন ভোটারদের ৩৬ শতাংশ এই মুহূর্তে নির্বাচন হলে লিবারেল পার্টিকে ভোট দেবেন বলে জানিয়েছেন। অন্যদিকে কনজার্ভেটিভ পার্টিকে ভোট দেওয়ার ইচ্ছা পোষণ করেছেন জিটিএর ৩৫ শতাংশ ভোটার। এছাড়া ১৭ শতাংশ এনডিপি, ৬ শতাংশ পিপল’স পার্টি অব কানাডা এবং ৩ শতাংশ গ্রিন পার্টিকে ভোট দিতে চান।
৪১৬ এরিয়ায় বসবাসকারী ৬৫ বছর ও তার বেশি বয়সী নারীদের লিবারেল পার্টির প্রতি বড় ধরনের সমর্থন রয়েছে। অন্যদিকে ৯০৫ এরিয়াতে বসবাসকারী ৫৫ থেকে ৬৪ বছর বয়সী পুরুষদের মধ্যে কনজার্ভেটিভ পার্টির সমর্থনটা বেশি। তবে তরুণ ভোটাররা বেশি আগ্রহী এনডিপির প্রতি। গত ১৫ আগস্ট গ্রেটার টরন্টো এরিয়ার ৫০৩ জন ভোটারের ওপর টেলিফোনে সমীক্ষাটি চালানো হয়।
গভর্নর জেনারেল মেরি সিমনের সঙ্গে শনিবার সাক্ষাৎ করে নির্বাচনের পথ উন্মুক্ত করে দেন প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। আগামী ২০ সেপ্টেম্বর এই নির্বাচনে ভোট গ্রহণ হবে। ভোটারদের নিজেদের পক্ষে টানতে ৩৬ দিন সময় পাবে রাজনৈতিক দলগুলো।
নির্বাচনে ভোটের লড়াইয়ে জিটিএকে দেখা হচ্ছে গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধক্ষেত্র হিসেবে। ২০১৯ সালে অনুষ্ঠিত ফেডারেল নির্বাচনে হুইটবি থেকে শুরু করে হ্যামিল্টন পর্যন্ত গ্রেটার টরন্টো এরিয়ার সবগুলো আসনেই জয়লাভ করে লিবারেল পার্টি।
রাজনৈতিক ভাষ্যকার জিম ওয়ারেন সোমবার সিপি২৪কে এ ব্যাপারে বলেন, এই অঞ্চলের আসনগুলোতে জয়লাভ করাটা রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য গুরুত্বপূর্ণ। কোন দল জিতবে ও কে হারবে, প্রধানমন্ত্রীই বা কে হবেন টরন্টো তা নির্ধারণ করে দেবে। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান অবশ্যই কুইবেক।