10.3 C
Toronto
মঙ্গলবার, এপ্রিল ২২, ২০২৫

জয়া হেসে বললেন, ‘আমার তো স্বামী নেই, কী করে বলি!’

জয়া হেসে বললেন, ‘আমার তো স্বামী নেই, কী করে বলি!’ - the Bengali Times
জয়া আহসান

অনেক দিন ধরে জীবনানন্দ দাশের স্ত্রী লাবণ্যপ্রভা দাশের চরিত্রে জয়া আহসানকে দেখার অপেক্ষায় আছেন ভক্তরা। সে প্রতীক্ষার শেষ হতে চলল। শিগগিরই এ ঐতিহাসিক চরিত্রে হাজির হবেন নায়িকা।

সায়ন্তন মুখোপাধ্যায় পরিচালিত বায়োপিকটির নাম ‘ঝরা পালক’। জয়ার বিপরীতে আছে ব্রাত্য বসু। বর্তমানে জোর কদমে চলছে প্রচার। সম্প্রতি জয়া মুখোমুখি হন কলকাতার জনপ্রিয় একটি পত্রিকার। সেখানে জানান, কবির স্ত্রীর ভূমিকায় অভিনয়ের অনুভূতি।

- Advertisement -

জীবনানন্দ দাশ বিরাট এক জন ব্যক্তিত্ব, আপনি আবার কবির স্ত্রী… এমন প্রশ্নের মুখে জয়ার স্পষ্ট উত্তর, ‘হ্যাঁ, কবিপত্নী হওয়া বেশ কঠিন। তা-ও আবার ওঁর মতো কবি। একটু টেনশনই হয়েছিল। ব্রাত্যদা বড় মাপের অভিনেতা। নিজের মতো করে চেষ্টা করেছি লাবণ্যপ্রভা হয়ে ওঠার।’

শিল্পীর স্ত্রী হওয়া তো কঠিন, শিল্পীর স্বামী হওয়াটা কি ততটাই কঠিন? এবার হেসেই বললেন, “আমার তো স্বামী নেই, কী করে বলি! তবে এটা মনে, স্বামী বা স্ত্রী নয় ‘পার্টনার’ হওয়াটা সত্যিই কঠিন। শিল্পীদের জীবনে কত রকমের ওঠাপড়া, ঝড় থাকে, সেগুলোকে সামাল দিতে একটা শক্ত হাতের প্রয়োজন।”

এসেছে সোশ্যাল মিডিয়ার নেতিবাচক মন্তব্য নিয়ে প্রশ্ন।

ইনস্টাগ্রামের পোস্টে মন্তব্যগুলো পড়েন? ‘হ্যাঁ পড়ি। তবে সব নয়। সব যে ভালো লেখা থাকে, তা নয়। কিন্তু অনেকেই ভালো ভালো কথা লেখেন। কিছু নেতিবাচক মন্তব্য তো থাকেই।

রূপঙ্কর বাগচীর প্রসঙ্গ এলে বলেন, ‘মানুষ এখন বড় অসহিষ্ণু হয়ে উঠেছে। তবে মনে এ সব সামাল দেওয়ার উপায় এত দিনে শিল্পীরা রপ্ত করে ফেলেছেন। কারণ নিজের কাজটা তো করে যেতে হবে। কিছু ক্ষেত্রে কথা বলা কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু মানুষ তো মানুষের কথা বলবেই। তার মধ্যে থেকে আমাদের ঠিকটা বেছে নিতে হবে।’

সম্প্রতি কাছাকাছি সময়ে কলকাতার আনন্দলোক ও ঢাকার প্রথম আলো থেকে সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার জিতেছেন জয়া আহসান। দুই বাংলাতেই পাইপলাইনে রয়েছে তার ডজনের বেশি সিনেমা।

- Advertisement -

Related Articles

Latest Articles