মেয়র জন টোরি সিটি হলের মূল কমিটির সাথে বেশ কয়েকটি নতুন বিশেষ পদের জন্য তার নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছেন, যেখানে কাউন্সিলের সদস্যরা টরন্টোর অর্থনীতি থেকে শুরু করে ২০২৬ ফিফা বিশ্বকাপ পর্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ফাইলগুলি নিয়ে কাজ করার জন্য নির্বাচিত হবে।
টোরি শহরের স্ট্রাইকিং কমিটির বৈঠকের আগে কাউন্সিলরদের কাছে পাঠানো একটি ইমেলে নির্বাচনের বিশদ বিবরণ দিয়েছেন, যা এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে তার বাছাইগুলিতে স্বাক্ষরিত হবার জন্য লিস্টে রয়েছে।
টোরি জানান যে তিনি তার ডেপুটি মেয়র জেনিফার ম্যাককেলভিকে অবকাঠামো ও পরিবেশ কমিটির সভাপতি হিসেবে নিয়োগ করবেন এবং শেলি ক্যারল অর্থনৈতিক ও সম্প্রদায় উন্নয়ন কমিটির নেতৃত্ব দেবেন। ব্র্যাড ব্র্যাডফোর্ড শহরের হাউজিং চ্যাম্পিয়ন হিসেবে কাজ করবেন এবং জেমস পাস্তেরনাক সাধারণ সরকার এবং লাইসেন্সিং কমিটির নেতৃত্ব দেবেন।
জন বার্নসাইড, যিনি চার বছরের অনুপস্থিতির পরে সিটি কাউন্সিলর হিসাবে তার দ্বিতীয় মেয়াদ শুরু করছেন, তাকে টিটিসি চেয়ারম্যান হিসাবে বাতিল করা হয়েছে।
তিনি সেই ভূমিকায় জে রবিনসনকে প্রতিস্থাপন করেন। রবিনসন, ইতিমধ্যে, ২০২৬ ফিফা বিশ্বকাপের জন্য একটি আয়োজক শহর হিসাবে টরন্টোর ভূমিকা সম্পর্কিত একটি বিশেষ অবস্থান গ্রহণ করবেন।
দুইজন নতুন নির্বাহী কমিটির সদস্য
নতুন “শক্তিশালী মেয়র” আইনের অধীনে টোরির এখন শহরের বাজেটের জন্য দায়বদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও, তিনি গ্যারি ক্রফোর্ডকে তার বাজেট প্রধান হিসাবে পুনরায় নিয়োগ করতে বেছে নিয়েছেন।
যদিও কাউন্সিলের শেষ মেয়াদ থেকে টোরির কার্যনির্বাহী কমিটির অনেক সদস্য ফিরে আসবেন, মেয়রের তরফ থেকে
জানানো হয় যে নবাগত অ্যাম্বার মোর্লে এবং লিলি চেংকেও এবার স্বাগত জানানো হবে।
অক্টোবরের মিউনিসিপ্যাল নির্বাচনের দৌড়ে ইটোবিকোক-লেকশোরে মর্লির প্রতিপক্ষ মার্ক গ্রিমসকে টরি সমর্থন করেছিলেন।
টরি এছাড়াও সুপারিশ করছেন যে প্রাক্তন TDSB ট্রাস্টি এবং নবনির্বাচিত সিটি কাউন্সিলর ক্রিস মোইসকে স্বাস্থ্য বোর্ডে নিযুক্ত করা হবে এবং বোর্ডের সভাপতির জন্য বেছে নেওয়া হবে।
“আমরা করোনা মহামারী চলাকালীন স্বাস্থ্য বোর্ডের চেয়ারম্যানের ভূমিকার গুরুত্ব দেখেছি। আমি বিশ্বাস করি একজন প্রাক্তন ট্রাস্টি এবং কমিউনিটি লিডার হিসেবে এই বোর্ডের সভাপতিত্ব করার অভিজ্ঞতা ক্রিস মোইসের আছে,” টরি বলেন।
নিম্নলিখিত কাউন্সিলরদের মূল ফাইল সম্পর্কিত বিশেষ ভূমিকার জন্যও নতুনভাবে নিয়োগ করা হয়েছে:
পল আইন্সলি – নাইট ইকোনমি
জে রবিনসন – ফিফা বিশ্বকাপ
মাইক কোল – মানসিক স্বাস্থ্য
ভিন্স ক্রিসান্টি – সিনিয়রস
ক্রিস মোয়েস – ছোট ব্যবসা
নিক মান্তাস – প্রযুক্তি এবং উদ্ভাবন
স্টিফেন হলিডে – রেড টেপ হ্রাস এবং গ্রাহক পরিষেবা