
“গণ অধিকার পরিষদের সদস্যসচিব নুরুল হক নুরের সঙ্গে ইসরাইলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের তিন দফা বৈঠক হয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত ইউসুফ এস ওয়াই রামাদান।
নুরের সঙ্গে কাতার, দুবাই ও ভারতে তিন দফা বৈঠক হয়েছে মোসাদের, আমাদের গোয়েন্দা সংস্থার ছবি পেয়েছি। যদি তিনি (নুর) অস্বীকার করে থাকেন, সেটা ফিলিস্তিনের জন্য ভালো। তবে যদি সত্য হয়ে থাকে, তবে বাংলাদেশের নিরাপত্তার জন্যও হুমকি।’
তিনি বলেন, ‘ইসরাইল থেকে টাকা নেওয়া মানুষ কখনও নেতা হতে পারে না। মোসাদ থেকে টাকা নেওয়া কখনও বাংলাদেশের মানুষের জন্য কল্যাণকর নয়।’”
দৈনিক ইত্তেফাকের রিপোর্টটি পড়ে সত্যিই স্তম্ভিত হয়ে গেলাম। যে মাটিতে জন্ম, যে মাটি নিয়ে রাজনীতি করে, যে মাটি তাকে, তার বাপ দাদা চৌদ্দ পুরুষকে ধারণ করেছে, যেই মাটি একটি যুদ্ধের মধ্য দিয়ে অর্জিত হয়েছে সেই মাটি, সেই ভুখন্ড নিয়ে এত বড় ছিনিমিনি খেলা আমার লাইফে শুনি নি।
ইসরাইলকে এদেশে ঢুকার সুযোগ করে দেয়া মানে সত্যিই সত্যিই আগুনে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করা।
অপর রাজনীতিক রাশেদ খান মেনন হঠাৎ বলে বসলেন আমেরিকা সেন্ট মার্টিন চায়। মেনন সাহেবের উচিত এর সপক্ষে প্রমান হাজির করা। অন্যথায় এটাও এক ধরনের আগুন নিয়ে খেলা বলে বিবেচিত হবে। আর যদি আমেরিকার ভিসা নীতি মোকাবেলা করতে এটা রাজনৈতিক কৌশল হয় তাহলে বলবো এর চেয়ে বড় মিথ্যাচার আর হয় না। রাজনৈতিক কৌশল মানেই মিথ্যাচার। ওমরাহ পালন করা হাজী সাহেবের জানা উচিত সকল পাপের জননী হলো মিথ্যা কথা বলা। আর যদি সত্যি হয়, প্রমাণ দিন, দেশের সতের কোটি মানুষ প্রাণ দিয়ে বিদেশী চক্রান্ত রুখে দিবে।