আমার মনে হয় দেশে-দেশে গোটা বিশ্বে সাহিত্য বিমুখ হচ্ছে মানুষ।একতো ডিজিটাল ভেল্কী দ্বিতীয়ত নেট ওয়ার্ল্ডের চমক ধমক। এ আই ব্যাপক শুরু হলে যে কি হয় কে জানে! এমন অবস্থায় বিশ্ব বাংলা সাহিত্য সমাবেশ এর ২দিন ব্যাপী পঞ্চম আসর নিজের শহর টরন্টোতে হতে যাচ্ছে এতো বড়ই আনন্দের কথা। প্রথম বার উত্তর আমেরিকা বাংলা সাহিত্য পরিষদ এই সাহিত্য সমাবেশ শুরু থেকেই প্রতিবার পূরবীদি (স্বনামধন্য লেখিকা পূরবী বসু) আমাকে যোগ দিতে আমন্ত্রণ জানাতেন বারবার। তবে সেই ডালাস-ফালাস,আটলান্টা-মান্টা কে যায়! সময় পেলেইতো ঢাকায় ছুটি।
এবার যখন নিজেদের শহর টরন্টোতে প্রিয় পূরবীদি আর প্রিয় জ্যোতিদা (স্বনামধন্য গদ্যকার জ্যোতিপ্রকাশ দত্ত) আসছেন তাদের উত্তর আমেরিকা বাংলা সাহিত্য পরিষদের এত বড় আয়োজন নিয়ে ভেবে রেখে ছিলাম যাবো একবার। টরন্টোর এই সমাবেশ সার্বিক আয়োজন করছে ফারহানা আজিম শিউলীর –পাঠশালা।
যথারীতি শিউলী ও আন্তরিক আমন্ত্রণ করেছেন আসতে। তবে মুস্কিলটা হলো ফারহানা আজিম শিউলীর নাছোড়বান্দা অনুরোধ – চিত্রকলা ও সিনেমায় সাহিত্যর প্রভাব সেমিনারে একজন আলোচক হওয়া। আমার কথার চেয়ে কাজ ভালো লাগে। যদি আমাকে শিউলী সুন্দরী বলতেন একটা বড় রুম খালি রয়েছে আপনার ছবি টাঙ্গিয়ে ভরিয়ে দিতে সাহিত্য মেধা সম্পন্ন অভ্যাগত গুণিজনেরা দেখবেন। সেটি আমার কাছে সহজতর। কঠিন হচ্ছে এতজন বিজ্ঞ বুদ্ধিজন আলমগীর হক স্বপন,আনোয়ার শাহাদাত,আমিরুল আরহাম ও মুনিরা নকীর সামনে এসব প্রভাব-ট্রভাব নিয়ে মান সম্পন্ন কিছু বলা। একটাই ভরসা সঞ্চালিকা থাকবেন ফারহানা আজিম শিউলী খোদ নিজে। যদি তিনি আমাকে রক্ষা করেন,সেই আশায় থাকলাম।
* আরো একটি আকর্ষণ টানছে এই সমাবেশের দুইদিন শেষ হবে আমার প্রিয় দুই কন্ঠশিল্পী আলিয়া শারাফী এবং ইফ্ফাত আরা দেওয়ানের গানের দীর্ঘ আসর দিয়ে। *পোস্টারের গ্রাফিকটি বিশ্ব বাংলা সাহিত্য সমাবেশ পক্ষ থেকে পাঠানো।
স্কারবোরো, কানাডা
আমার মনে হয় দেশে-দেশে গোটা বিশ্বে সাহিত্য বিমুখ হচ্ছে মানুষ।একতো ডিজিটাল ভেল্কী দ্বিতীয়ত নেট ওয়ার্ল্ডের চমক ধমক। এ আই ব্যাপক শুরু হলে যে কি হয় কে জানে! এমন অবস্থায় বিশ্ব বাংলা সাহিত্য সমাবেশ এর ২দিন ব্যাপী পঞ্চম আসর নিজের শহর টরন্টোতে হতে যাচ্ছে এতো বড়ই আনন্দের কথা। প্রথম বার উত্তর আমেরিকা বাংলা সাহিত্য পরিষদ এই সাহিত্য সমাবেশ শুরু থেকেই প্রতিবার পূরবীদি (স্বনামধন্য লেখিকা পূরবী বসু) আমাকে যোগ দিতে আমন্ত্রণ জানাতেন বারবার। তবে সেই ডালাস-ফালাস,আটলান্টা-মান্টা কে যায়! সময় পেলেইতো ঢাকায় ছুটি।
এবার যখন নিজেদের শহর টরন্টোতে প্রিয় পূরবীদি আর প্রিয় জ্যোতিদা (স্বনামধন্য গদ্যকার জ্যোতিপ্রকাশ দত্ত) আসছেন তাদের উত্তর আমেরিকা বাংলা সাহিত্য পরিষদের এত বড় আয়োজন নিয়ে ভেবে রেখে ছিলাম যাবো একবার। টরন্টোর এই সমাবেশ সার্বিক আয়োজন করছে ফারহানা আজিম শিউলীর –পাঠশালা।
যথারীতি শিউলী ও আন্তরিক আমন্ত্রণ করেছেন আসতে। তবে মুস্কিলটা হলো ফারহানা আজিম শিউলীর নাছোড়বান্দা অনুরোধ – চিত্রকলা ও সিনেমায় সাহিত্যর প্রভাব সেমিনারে একজন আলোচক হওয়া। আমার কথার চেয়ে কাজ ভালো লাগে। যদি আমাকে শিউলী সুন্দরী বলতেন একটা বড় রুম খালি রয়েছে আপনার ছবি টাঙ্গিয়ে ভরিয়ে দিতে সাহিত্য মেধা সম্পন্ন অভ্যাগত গুণিজনেরা দেখবেন। সেটি আমার কাছে সহজতর। কঠিন হচ্ছে এতজন বিজ্ঞ বুদ্ধিজন আলমগীর হক স্বপন,আনোয়ার শাহাদাত,আমিরুল আরহাম ও মুনিরা নকীর সামনে এসব প্রভাব-ট্রভাব নিয়ে মান সম্পন্ন কিছু বলা। একটাই ভরসা সঞ্চালিকা থাকবেন ফারহানা আজিম শিউলী খোদ নিজে। যদি তিনি আমাকে রক্ষা করেন,সেই আশায় থাকলাম।
* আরো একটি আকর্ষণ টানছে এই সমাবেশের দুইদিন শেষ হবে আমার প্রিয় দুই কন্ঠশিল্পী আলিয়া শারাফী এবং ইফ্ফাত আরা দেওয়ানের গানের দীর্ঘ আসর দিয়ে। *পোস্টারের গ্রাফিকটি বিশ্ব বাংলা সাহিত্য সমাবেশ পক্ষ থেকে পাঠানো।
স্কারবোরো, কানাডা