
উপাত্ত নিরাপত্তা ভঙ্গের ঘটনা সক্রিয়ভাবে তদন্ত করা হচ্ছে বলে মাইকেল গ্যারন হাসপাতালের তরফ থেকে জানানো হয়েছে। এ সপ্তাহের গোড়ার দিকে বিষয়টি জানাজানি হয়।
হাসপাতালের তরফ থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, তৃতীয় পক্ষের বিশেষজ্ঞদের সহায়তায় এ ঘটনা তদন্ত ও এর প্রভাব মূল্যায়নে সক্রিয়ভাবে কাজ করা হচ্ছে।
তবে ঠিক কী ঘটেছিল বিবৃতিতে তা উল্লেখ করা হয়নি। শুধু বলা হয়েছে, ক্লিনিক্যাল অ্যাপ্লিকেশন অথবা রোগী সেবা কার্যক্রমের ওপর কোনো ধরনের প্রভাবের কথা এখন পর্যন্ত জানা যায়নি।
হাসপাতাল বলেছে, সম্পদের সমন্বয় ও কার্যক্রম চালু রাখতে তারা একটি কোড গ্রে চালু করেছে। কোনো হাসপাতাল থেকে গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো খোয়া গেলে সাধারণত এটি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। উচ্চ সতর্কতার সঙ্গে আমাদের টিম উপাত্ত ও তথ্য ব্যবস্থার সুরক্ষায় অগ্রিম ব্যবস্থার পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন করছে। একই সঙ্গে তদন্তও চলমান রয়েছে।
পাওয়া মাত্রই এ সংক্রান্ত আরও তথ্য জানানো হবে বলে হাসপাতালের তরফ থেকে বলা হয়েছে।
মাইকেল গ্যারন হসপিটালে আসলে কী ঘটেছিল সে ব্যাপারে এখন পর্যন্ত পরিস্কার ধারণা না পাওয়া গেলেও স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানগুলো ধারাবাহিকভাবে সাইবার হামলাকারীদের লক্ষবস্তু হয়ে আছে। গত বছর সাইবার হামলার শিকার হয়েছিল স্কারবোরো হেলথ নেটওয়ার্ক। এরপর গত ডিসেম্বরে একই ঘটনার শিকার হয় টরন্টোর হসপিটাল ফর সিক চিলড্রেন। তারও আগে ২০২১ সালে র্যানসামওয়্যার হামলার কবলে পড়ে হাম্বার রিভার হসপিটাল।