
লিস্টারিয়ায় দুষিত প্রত্যাহার করা উদ্ভিজ্জ দুধের দুটি ব্র্যান্ডের ফিরে আসার সুযোগ রয়েছে বলে জানিয়েছেন বিপণন বিশেষজ্ঞরা। তবে তাদের অবশ্যই দ্রুত ভোক্তা আস্থা ফিরিয়ে আনতে হবে।
তারা বলছেন, ডানোন এবং ওয়ালমার্টকে তাদের প্রত্যাহারকৃত সিল্ক ও গ্রেট ভ্যালু পণ্যের জন্য দ্রুততম সময়ে ক্ষমা চাওয়া উচিত। ডানোনের কাছ থেকে এখন পর্যন্ত আমরা ক্ষমা চাইতে দেখিনি, যার অর্থ হচ্ছে এরই মধ্যে তারা সংকট ব্যবস্থাপনা থেকে পিছিয়ে আছে।
প্রদেশে ১৮টি উদ্ভিজ্জ বেভারেজ সংশ্লিষ্ট দুটি মৃত্যুর বিষয়টি অন্টারিওর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় প্রকাশ করার একদিন পর পুলারার এই পরামর্শ এল। এসব বেভারেজের মধ্যে রয়েছে ওট, অ্যামন্ড এবং নারিকেলের দুধ। এর মধ্যে ১৫টি সিল্ক এবং তিনটি গ্রেট ভ্যালু ব্র্যান্ডের।
অন্টারিওর ১০ জন এবং কুইবেক ও নোভা স্কশিয়ার একজন করে মোট ১২ জন ৮ জুলাই প্রত্যাহার করা পণ্যগুলো পানের পর অসুস্থ হয়ে পড়েন। দুষিত পণ্য খাওয়ার পর দুই মাস পর্যন্ত লিস্টারিয়া অসুস্থ করতে পারে বলে জানিয়েছেন জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা।
প্রতিটি কোম্পানির জন্য এটি দুঃস্বপ্ন। নিজেদের পণ্য খেয়ে লোকজন মারা যাক কেউই তা চায় না। এবং সেটাই এখানে ঘটেছে। কিন্তু দুঃখজনক সত্যি হলো কোম্পানি মানুষ চালায় এবং মানুষই ভুল করে। কোম্পানিগুলো আগেও মর্মান্তিক ভুল করেছে এবং তা থেকে ঘুরে দাঁড়াতেও সমর্থ হয়েছে।
ডানোন কানাডা ক্ষমা চাইবে কিনা বা পরিস্থিতি সামাল দিতে কী পদক্ষেপ নেবে সে ব্যাপারে প্রশ্ন করা হলে কোনো উত্তর দেননি কোম্পানির হেড অব কমিউনিকেশন্স জেনিফার ভিনসেন্ট।
This article was written by Sohely Ahmed Sweety as part of the LJI.