
মাদক খাইয়ে ধর্ষণের পর ভিডিও ধারণ করে ব্ল্যাকমেইলের অভিযোগ উঠেছে। ব্ল্যাকমেইলের মাধ্যমে তাকে মাসের পর মাস ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে কোচিং সেন্টারের দুই শিক্ষকের বিরুদ্ধে। বিষয়টি প্রকাশ্যে আসতেই অভিযোগের ভিত্তিতে ওই দুই শিক্ষককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের উত্তরপ্রদেশের কানপুরের একটি কোচিং সেন্টারে।
পুলিশ সূত্রে খবর, ২০২৪ সালের শুরুতে কানপুরের কোচিং সেন্টারে ভর্তি হয়েছিলেন ওই ছাত্রী। পরে জীববিদ্যার শিক্ষক ওই ছাত্রীকে তার বাড়িতে ডেকে পাঠান। তাকে বলা হয়েছিল, আরও অনেক শিক্ষার্থী সেখানে থাকবে। সকলে মিলে পার্টি করা হবে।
ওই ছাত্রীর অভিযোগ, তিনি যখন ওই শিক্ষকের ফ্ল্যাটে পৌঁছান, গিয়ে দেখেন সেখানে অন্য কেউ নেই। পরেঅভিযোগ, পানীয়ের সঙ্গে মাদক মিশিয়ে তাকে খাওয়ানো হয়। তার পর তাকে ধর্ষণ করা হয়। এমনকি সেই ঘটনার ভিডিও তুলে রাখা হয়।
অভিযোগে ওই ছাত্রী আরও জানান, জীববিদ্যার শিক্ষক ওই ভিডিও দেখিয়ে তাকে ব্ল্যাকমেল করতেন। মাসের পর মাস ধর্ষণ করেছেন। এমনকি মাঝেমধ্যে নিজের ফ্ল্যাটে বন্দি বানিয়ে রাখতেন। শিক্ষকের ফ্ল্যাটে পার্টি হলেই তাকে জোর করে নিয়ে আসা হত। এ রকমই একটি পার্টিতে কোচিং সেন্টারের রসায়নের এক শিক্ষক তাকে ধর্ষণ করেন। তার অভিযোগের ভিত্তিতে দুই শিক্ষককেই গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
জনপ্রতিনিধিত্বশীল সরকার ছাড়া কোনও সংস্কার টেকসই হবে নাজনপ্রতিনিধিত্বশীল সরকার ছাড়া কোনও সংস্কার টেকসই হবে না
কানপুরের অ্যাসিসট্যান্ট পুলিশ কমিশনার অভিষেক পাণ্ডে জানান, দুটি পৃথক ঘটনায় তাকে ধর্ষণ করেন দুই শিক্ষক। দুই অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।