
অ্যাবেলা বালা ও ডম ভার্সাসি
প্রেমিকের থেকে সাত বছরের বড় প্রেমিকা। প্রেমের সম্পর্ক প্রায় ভাঙতে বসেছিল। সেইসময় নিজেদের সম্পর্ক ঠিক করতে কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তার স্মরণাপন্ন হলেন ওই যুগল। নিজেদের মনোমালিন্যের কারণ চ্যাটজিপিটিকে জানালেন তারা। সমস্যার সমাধান করতে যুগলকে বেশ কিছু পরামর্শ দিল চ্যাটজিপিটি। আর তাতেই বাচল তাদের সম্পর্ক। জেনে নেওয়া যাক গোটা ঘটনা।
বেশকিছু সময় ধরে সম্পর্কে টানাপোড়েন চলছিল ডম ভার্সাসি এবং অ্যাবেলা বালার মধ্যে। এরপরই সম্পর্ক বাঁচাতে মানুষের সাহায্য না নিয়ে কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তাকে বেছে নিলেন তারা। তাদের নিজেদের সমস্যা কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তাকে জানালেন। এরপর সব সমস্যার এক এক করে সমাধান দিতে শুরু করল এআই। সমাধানের পরামর্শগুলো শুনে হাসতে হাসতে মাটিতে লুটিয়ে পড়লো ওই যুগল। প্রেমিককে অন্য কারও সঙ্গে ডেট করার পরামর্শ দেয় কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা। শুনে প্রেমিকা রেগে লাল না হয়ে গিয়ে উল্টে অট্টহাসি হেসে ফেলেন।
৩৬ বছর বয়সী প্রেমিকা অ্যাবেলা বালা জানিয়েছেন, চ্যাটজিপিটি তাদের সম্পর্ককে টিকিয়ে রেখেছে। তিনি আরও জানিয়েছেন, তিনি এবং তার ২৬ বছরের প্রেমিক চ্যাটবটকে এক প্রকার সম্পর্কের রেফারি হিসাবে ব্যবহার করেন।
প্রেমিক ডম ভার্সাসি জানান, সম্পর্কের অচলঅবস্থা এড়াতে তারা তৃতীয় ব্যাক্তির পরামর্শ নেওয়ার কথা চিন্তা করেছিলেন। যার জন্য তারা এআই’কে পরামর্শদাতা হিসাবে বেছে নিয়েছিলেন। দামি একটি এআই প্যাকেজও ব্যবহার করতে শুরু করেছিলেন তারা।